Posts

ভয়ানক এক স্বপ্ন

 দুপুরবেলা খাওয়া দাওয়া করে একটু শুলাম কখন ফোন ঘাটতে ঘাটতে ঘুমিয়ে পড়লাম। জানিনা কতক্ষণ ঘুমিয়েছিলাম বিকেল পাঁচটার দিকে ঘুম ভেঙে গেল গা পুরো ঘেমে ভিজে গেছে। তখন স্বপ্নটার কথা মনে পড়ছে। দেখছিলাম আমার বাড়ি থেকে হাফ কিলোমিটার দূরত্বে একটা বড় মাঠ আছে। মাঠে ধান পাট সরষে আরও নানান রকম ফসল ফলানো হয় স্বপ্ন দেখছি একটা বড় প্লেন ওই মাঠে এসে পড়েছে। সবাই দেখছি দৌড়াচ্ছে আমি বাড়ির ছাদে বসে ছিলাম। আমিও জিনিসটা দেখে দৌড়ালাম। জানিনা সেই সময় আমার মনে কি ছিল আমি কাউকে সাহায্য না করে প্লেনের ভিতরে ঢুকে এটা সেটা দেখতে লাগলাম তখন দেখলাম একটা কাঁচের বক্সে লাইন দিয়ে মানুষের দেহের হাত পা বাক্সে আবার মাথা সেটা দেখে আমার খুব ভয় পাচ্ছিল আমি মনে মনে ভাবলাম এসব কি আবার কোথায় একটা ফোন টাকা পয়সার বাক্স সোনা গয়না এসব থাকবে কি মানুষের মাথা কাটা হাত কাটা পা কাটা প্লেনের মধ্যে এসব তখন পাশে দেখলাম ওইরকম একটা কাচের বাক্স। তাতে সোনার কানের সোনার চুড়ি আর কত কিছু আমি আর লোভ সামলাতে পারলাম না যতটা পেরেছি পকেটে হাতে নিয়ে দৌড়ে বাড়ি চলে এসেছি। বাড়িতে উঠে জিনিসগুলো সব রাখতে যাব আমার জানালার ভেতর দিয়ে একটা চিঠ

বোনধুর বাড়ি বাংলাদেশ,pat-1

 সময়টা ছিল ২০১৭, তখন আমরা ছুটিতে আছি আমার বন্ধু চিরঞ্জিত ওর কাকার বাড়ি বাংলাদেশ ও আমাকে বলল এখন তো ছুটি আছে তাহলে চ কাকার বাড়িতে ঘুরে আসি আমিও দেখলাম একটা সময় আছে একটু বাংলাদেশে গিয়ে ঘুরে আসি। ওকে হ্যাঁ বলে দিলাম। তারপর বিকালে ও বলল তাহলে যে কথা রইলো সেটাই রাতের সবকিছু আমি প্যাক করে নিলাম, সকাল আটটায় আমরা বেরিয়ে পড়লাম বাংলাদেশ পৌঁছাতে আমাদের সন্ধ্যা গড়িয়ে এলো ওর কাকাকে আগে থেকেই টেলিফোন করে দেওয়া হয়েছিল সেই মতো কাকা গুছিয়ে কিছু সবকিছু রেখেছিল, তাতে হাত মুখ ধুয়ে ফ্রেশ হয়ে ও ডাকল চপ খেয়ে নিবি, খাওয়া দাওয়া বেশ ভালোই হলো। খাওয়া-দাওয়া করে দুজন একটা রুম দিল শুয়ে পড়লাম। রাতে ও একবার আমাকে ডাকে, বাইরে যাবা বলে, বাড়ি থেকে এসে আবার ঘুমিয়ে পড়লাম। গ্রামে তো সকালে খুব তাড়াতাড়ি ওঠে আমি উঠে পড়লাম। চা খেলাম তোকে বললাম একটু বাইরের দিক থেকে ঘুরে আসি বাইরে ঘুরলাম অনেক কিছু দেখলাম বাগানে গেলাম মাঠ দেখলাম তখন হালকা শীত জায়গাটা আমার খুব ভালো লেগেছিল দুপুরে যখন খেতে বসি একটা আশ্চর্যজনক বিষয় দেখতে পেলাম। দেখলাম ওর ছোট কাকার, ডান হাত নেই তখন আমি আর কিছু বললাম না, পরে আমি ওকে জিজ্ঞ

22/01/23.কামোন,ছিলো

 একজোন,মহান, নেতা সুভাষ চন্দ্র বসু, তিনি আমার,দেসের জোননো নিযের প্রাণ    দিয়েছেন কিন্তু সে কিছুই পেলোনা আজতার জন্মদিন,তাকে অনেক অনেক শুভেচ্ছা, না জানি এমোন নেতা আর কোনো দিন আমরা, ফিরে পাবো, তিনি যেখানেই থাকুন না কেন ইশ্বর ওনাকে ভালো রাখুক, ওনার একটা বাণি ছিলো (হে, আমার ভারোতবাসি তোমরা আমাকে রক্ত দাও আমি তোমাদের সধিনতা দেবো) আর,তিনি সেটা কোরে দেখিয়ে ছিলো তিনি অমর জয়হিনদ বন্দে মাতারাম,                                                                   বির, নায়ক (সুভাষ চন্দ্র বসু)

আমি‌‌ ৩২.বৎসর পারকোরলাম, দেখছি,২৩

 আমার নাম ছোটু,আর বয়োশ তো টাইটেলে আছে,ছোটোবালায়,ভাবতাম কবে,বরোহবো, আর এখোন,মোনেহয় কানো,বরোহোলাম,     তখোন আমার ১৫, আমি school পোর্টাল,আর কোনো ছোটোখাটো কাজ কোরতাম,যা (income) কোরতাম,মায়ের হাতে দিতাম,মা কতোখুশি,হোতো আমিও,কতো খুশি থাকতাম না, কিছু পাওর,আশা,ছিলো না,হাড়িয়ে,যাওর ভয়,ঠিক জানো আকাশের ঐ,পাখিটির,মতো                    বয়োশ-২২ তখোন,বুঝলাম, সিগারেটের পোথোম,টান রাস্তায় চায়ের দোকানে আডডা মারা আমি,  আমার অন্য বোনধু,দের মতো ছিলাম না,     দাদা,কাকা, আর আমার বাবা,কে,খুবভয়কোরতাম,              ফাস্ট টাইম সিনেমা দেখতে যাওয়া দিনটি ছিল রবিবার চার বন্ধু মিলে নাইট শো দেখতে গালাম, সিনেমা শেষ করে যখোন আমরা সবাই বাইরে এলাম,তখোন,হালকা হাওয়া আর বৃষ্টি সুরু হোয়েগাছে, রাস্তায় লোকজন ও খুব একটা নেই তখোন, কিছু চিন্তা ভাবনা না করেই আমারা, হাঁটতে লাগলাম কিছুদুর যাওয়ার পর দেখলাম,আমার এক দাদা যাচ্ছে আমার তিন বন্ধুর বাড়ি ওই দাদার বাড়ির কাছেই,বাড়ি,    যাক কিছুক্ষণ হাঁটার পর ওদের বাড়ি চলে এলো আর আমাকে কিছু টা,পথ হাঁটতে হবে ওপোর আল্লার, নাম কোরে, হাঁটতে সুরু করলাম বোলে রাখা,ভালো ওই রাস্তায় এক